অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল
শিরোনাম :
Logo সারাদেশে বিআরটিএর অভিযানে ৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা জরিমানা Logo যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেলের বিরুদ্ধে মামলা Logo বগুড়ায় ৮টি ধারালো অস্ত্রসহ ২ জন গ্রেফতার Logo ফায়ার ও পরিবেশ ছাড়পত্র জানতে চাওয়াতে ম্যানেজার সাকিল, সাংবাদিকের সাথে অশুভ আচরণ। Logo প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ মে পর্যন্ত বন্ধ Logo তীব্র তাপদাহে ফলদ ও বনজ বৃক্ষরোপণ Logo বগুড়া জেলা পুলিশের সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের র‍্যাংক ব্যাজ অনুষ্ঠিত Logo বগুড়ায় একটি বাসায় প্রচন্ড বিস্ফোরণ আহত তিন জন Logo বগুড়া সোনাতলায় ৩ শতাধিক বৃক্ষরোপন করলেন ছাত্রলীগ নেতা Logo লালমনিরহাটে চীফ জুডিশিয়াল ও অতিরিক্ত জুডিশিয়াল প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

জামাত বিএনপি ও শিবিরকে সাবধান করে দিলেন হাশেম রেজা।

মোঃ তহিরুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি চুয়াডাঙ্গা: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট চেয়ে এবং নৌকার পক্ষে তৃণমূলকে একত্রিত করতে হাশেম রেজা।
পথসভার অংশ হিসেবে আমার নির্বাচনী আসন চুয়াডাঙ্গা-২ এর অন্তর্গত দামুড়হুদা, জীবননগর, দর্শনা, সহ বিভিন্ন এলাকায় পথোসভার আয়োজিত হাশেম রেজা বলেন আমি গত ৪ বছর নির্বাচনী মাঠে আছি আপনাদের সুখে দুঃখে। এই সময়ে চুয়াডাঙ্গা-২ এর তৃণমূলকে নৌকার পক্ষে সুসংগঠিত করে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার জন্য কাজ করে চলেছি। আজ এই কর্মীসভার উদ্দেশ্য একটাই আমরা কথা শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট চাওয়া ও গত দশ বছরে আমাদের সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরা। জাতির পিতার স্বপ্ন ছিলো একটি স্বাধীনতা আর অপরটি ক্ষুধা-দারিদ্রতা মুক্ত একটি বাংলাদেশ গড়ার। প্রথমটি তিনি বাস্তবায়ন করেছিলেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছিলেন আর তারই সুযোগ্য কন্যা আমাদেরকে দিয়েছেন একটি ক্ষুধা-দারিদ্রতামুক্ত বাংলাদেশ। দশ বছরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আমাদের শেখ হাসিনার সরকারের নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশ এখন জাতির পিতার সোনার বাংলাদেশ। সরকারের টানা দশ বছরে দেশের রাজনীতিতে সবকিছুর নিয়ন্ত্রেনে শেখ হাসিনার হাতে থাকলেও সে পথ মসৃণ ছিল না। জ্বালাও-পোড়াও, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাসহ দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র, বাধা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগোতে হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, পরিবেশ, কৃষি, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এমন কোনো খাত নেই যে খাতে অগ্রগতি সাধিত হয়নি। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে দেশে অবকাঠামো উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, পুষ্টি, মাতৃত্ব এবং শিশু স্বাস্থ্য, প্রাথমিক শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে প্রশংসিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মহলেও।আমাদের সরকার শিক্ষা,চিকিৎসা, বাসস্থান, খাদ্য এই চারটি মৌলিক সমস্যার সমাধান করেছে। ২লক্ষ ৫০ হাজার পরিবারকে ঘর দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার, চিকিৎসা ক্ষেত্রের ব্যাপক অগ্রগতির ফলে শিশুমৃত্যু- মাতৃমৃত্যু হার কমেছে। দেশে এখন কোন খাদ্য ঘাটতি নাই। শিক্ষাক্ষেত্রে শতভাগ সফল আমাদের সরকার , বিনামূল্যে বই বিতরণ সহ উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত ছাত্রীদের উপবৃত্তির ব্যবস্থা করেছে আমাদের সরকার। শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো পদ্মাসেতু। আমাদের সরকার নিজ অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছে সেই পদ্মাসেতু এখন দৃশ্যমান।আমাদের সরকারের এই দুই টার্মে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটেছে। এখন বোতাম চাপলেই সকল তথ্য চলে আসে।আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার নিজ অর্থায়নে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট পাঠিয়ে মহাকাশ জয় করেছে। পিপলস অ্যান্ড পলিটিকস, বিশ্বের পাঁচজন সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে চিহ্নিত করেছেন, যাদের দুর্নীতি স্পর্শ করেনি, বিদেশে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই, উল্লেখ করার মতো কোনো সম্পদও নেই। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ এই পাঁচজন সরকার প্রধানের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়াও কাজের অবদানের জন্য তাকে নানা পুরস্কারে ভূষিত করা হয় আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে।দেশরত্ন শেখ হাসিনার চেয়ে যোগ্য কোন রাষ্টপ্রধান আপনারা পাবেনা। দেশের জনগণ এখন অনেক সুখী ও সমৃদ্ধশালী।এদেশে সার্কাস পার্টি বিএনপি-জামায়াত ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতির নামে ব্যবসা করতে চাই। এই বিএনপি-জামায়াত কখনোই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী না, এদের অন্তরে এখনো পাকিস্তান।এরা লাশের উপর ভর করে ক্ষমতায় আসতে চাই।এদের নেত্রী ও তার পুত্র চোরের দল। এতিমের টাকা চুরি করে খালেদা এখন জেলে আর তারপুত্র দেশ ছেড়ে পালিয়েছে অনেক আগেই। ওই তারেক রহমান আর কখনোই দেশে আসতে পারবে না। সব হারিয়ে বিএনপি-জামায়াত এখন সর্বহারা ড: কামাল হোসেনের সাথে জাতীয় ঐক্যের নামে তামাশা শুরু করেছে।এদেরকে আপনারা প্রত্যাহার করুন। আর বিএনপি-জামায়াত আপনাদেরকে বলতে চাই আপনারা যদি আবার জালাও পোড়াও করেন তাহলে কিন্তু ছেড়ে দেওয়া হবেনা, কঠিন জবাব দেওয়া হবে তাই আগেই সাবধান হয়ে যান, পালানোর পথ থাকবে না। প্রিয় জনতা হাশেম রেজা বলেন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ করেছি , এখন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সম্পাদক হয়েছি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর । আমি আপনাদের পাশে থাকতে এসেছি, আপনাদের সেবা করতে এসেছি। যদি শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা দিয়ে এলাকায় পাঠান তবে কথা দিচ্ছি অন্যদের মতো এলাকার মাঠ ঘাট থেকে টাকা চুষে নিয়ে পকেট ভরবো না। আমি আপনাদেরকে নিয়েই পথ চলতে চাই। আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ আপনারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ , শ্রমিকলীগ , বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগ এবং মুজিবভক্ত সাধারণ জনতা একজোট হয়ে নৌকার জন্য মাঠে নামুন । দেশের জন্য দশের ভালোর জন্য নৌকাকে পুণরায় ক্ষমতায় আনতে হবে।নৌকা বাঁচলে বাঁচবে দেশ। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। উন্নয়নের মার্কা নৌকা মার্কা। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করবেন।

Tag :

সারাদেশে বিআরটিএর অভিযানে ৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা জরিমানা

জামাত বিএনপি ও শিবিরকে সাবধান করে দিলেন হাশেম রেজা।

আপডেট টাইম : ০২:৪৯:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ অক্টোবর ২০১৮

মোঃ তহিরুল ইসলাম জেলা প্রতিনিধি চুয়াডাঙ্গা: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট চেয়ে এবং নৌকার পক্ষে তৃণমূলকে একত্রিত করতে হাশেম রেজা।
পথসভার অংশ হিসেবে আমার নির্বাচনী আসন চুয়াডাঙ্গা-২ এর অন্তর্গত দামুড়হুদা, জীবননগর, দর্শনা, সহ বিভিন্ন এলাকায় পথোসভার আয়োজিত হাশেম রেজা বলেন আমি গত ৪ বছর নির্বাচনী মাঠে আছি আপনাদের সুখে দুঃখে। এই সময়ে চুয়াডাঙ্গা-২ এর তৃণমূলকে নৌকার পক্ষে সুসংগঠিত করে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার জন্য কাজ করে চলেছি। আজ এই কর্মীসভার উদ্দেশ্য একটাই আমরা কথা শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট চাওয়া ও গত দশ বছরে আমাদের সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরা। জাতির পিতার স্বপ্ন ছিলো একটি স্বাধীনতা আর অপরটি ক্ষুধা-দারিদ্রতা মুক্ত একটি বাংলাদেশ গড়ার। প্রথমটি তিনি বাস্তবায়ন করেছিলেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছিলেন আর তারই সুযোগ্য কন্যা আমাদেরকে দিয়েছেন একটি ক্ষুধা-দারিদ্রতামুক্ত বাংলাদেশ। দশ বছরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আমাদের শেখ হাসিনার সরকারের নেতৃত্বে বদলে গেছে বাংলাদেশ। এই বাংলাদেশ এখন জাতির পিতার সোনার বাংলাদেশ। সরকারের টানা দশ বছরে দেশের রাজনীতিতে সবকিছুর নিয়ন্ত্রেনে শেখ হাসিনার হাতে থাকলেও সে পথ মসৃণ ছিল না। জ্বালাও-পোড়াও, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাসহ দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র, বাধা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগোতে হয়েছে। বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, পরিবেশ, কৃষি, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এমন কোনো খাত নেই যে খাতে অগ্রগতি সাধিত হয়নি। এ ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে দেশে অবকাঠামো উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, পুষ্টি, মাতৃত্ব এবং শিশু স্বাস্থ্য, প্রাথমিক শিক্ষা, নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে প্রশংসিত হয়েছে আন্তর্জাতিক মহলেও।আমাদের সরকার শিক্ষা,চিকিৎসা, বাসস্থান, খাদ্য এই চারটি মৌলিক সমস্যার সমাধান করেছে। ২লক্ষ ৫০ হাজার পরিবারকে ঘর দিয়েছে শেখ হাসিনার সরকার, চিকিৎসা ক্ষেত্রের ব্যাপক অগ্রগতির ফলে শিশুমৃত্যু- মাতৃমৃত্যু হার কমেছে। দেশে এখন কোন খাদ্য ঘাটতি নাই। শিক্ষাক্ষেত্রে শতভাগ সফল আমাদের সরকার , বিনামূল্যে বই বিতরণ সহ উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত ছাত্রীদের উপবৃত্তির ব্যবস্থা করেছে আমাদের সরকার। শেখ হাসিনার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো পদ্মাসেতু। আমাদের সরকার নিজ অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছে সেই পদ্মাসেতু এখন দৃশ্যমান।আমাদের সরকারের এই দুই টার্মে দেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিপ্লব ঘটেছে। এখন বোতাম চাপলেই সকল তথ্য চলে আসে।আমাদের আওয়ামী লীগ সরকার নিজ অর্থায়নে মহাকাশে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট পাঠিয়ে মহাকাশ জয় করেছে। পিপলস অ্যান্ড পলিটিকস, বিশ্বের পাঁচজন সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানকে চিহ্নিত করেছেন, যাদের দুর্নীতি স্পর্শ করেনি, বিদেশে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নেই, উল্লেখ করার মতো কোনো সম্পদও নেই। বিশ্বের সবচেয়ে সৎ এই পাঁচজন সরকার প্রধানের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়াও কাজের অবদানের জন্য তাকে নানা পুরস্কারে ভূষিত করা হয় আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে।দেশরত্ন শেখ হাসিনার চেয়ে যোগ্য কোন রাষ্টপ্রধান আপনারা পাবেনা। দেশের জনগণ এখন অনেক সুখী ও সমৃদ্ধশালী।এদেশে সার্কাস পার্টি বিএনপি-জামায়াত ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতির নামে ব্যবসা করতে চাই। এই বিএনপি-জামায়াত কখনোই বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী না, এদের অন্তরে এখনো পাকিস্তান।এরা লাশের উপর ভর করে ক্ষমতায় আসতে চাই।এদের নেত্রী ও তার পুত্র চোরের দল। এতিমের টাকা চুরি করে খালেদা এখন জেলে আর তারপুত্র দেশ ছেড়ে পালিয়েছে অনেক আগেই। ওই তারেক রহমান আর কখনোই দেশে আসতে পারবে না। সব হারিয়ে বিএনপি-জামায়াত এখন সর্বহারা ড: কামাল হোসেনের সাথে জাতীয় ঐক্যের নামে তামাশা শুরু করেছে।এদেরকে আপনারা প্রত্যাহার করুন। আর বিএনপি-জামায়াত আপনাদেরকে বলতে চাই আপনারা যদি আবার জালাও পোড়াও করেন তাহলে কিন্তু ছেড়ে দেওয়া হবেনা, কঠিন জবাব দেওয়া হবে তাই আগেই সাবধান হয়ে যান, পালানোর পথ থাকবে না। প্রিয় জনতা হাশেম রেজা বলেন, ছাত্রলীগ, যুবলীগ করেছি , এখন জেলা আওয়ামী লীগের সহ সম্পাদক হয়েছি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর । আমি আপনাদের পাশে থাকতে এসেছি, আপনাদের সেবা করতে এসেছি। যদি শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা দিয়ে এলাকায় পাঠান তবে কথা দিচ্ছি অন্যদের মতো এলাকার মাঠ ঘাট থেকে টাকা চুষে নিয়ে পকেট ভরবো না। আমি আপনাদেরকে নিয়েই পথ চলতে চাই। আপনাদের কাছে আমার একটাই অনুরোধ আপনারা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ , শ্রমিকলীগ , বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগ এবং মুজিবভক্ত সাধারণ জনতা একজোট হয়ে নৌকার জন্য মাঠে নামুন । দেশের জন্য দশের ভালোর জন্য নৌকাকে পুণরায় ক্ষমতায় আনতে হবে।নৌকা বাঁচলে বাঁচবে দেশ। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। উন্নয়নের মার্কা নৌকা মার্কা। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন, দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্য দোয়া করবেন।