অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , সরকার নিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল

দীর্ঘ ১৫ বছর পর নবীনগর পৌরসভার নির্বাচন

বাংলার খবর২৪.কমindex_53126, ব্রাহ্মণবাড়িয়া : আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভা নির্বাচন। পৌরসভা গঠনের ১৫ বছর পর প্রথম নির্বাচন এটি।

ভোটাররা জানান, এ নির্বাচনে ১৫ মেয়র প্রার্থীসহ সব মিলিয়ে ১০০ প্রার্থী। তবে মেয়র পদে চারজনের মধ্যে মুল প্রতিদ্বন্ধীতা সীমাবদ্ধ থাকবে। ৩০ হাজার ২৭০ জন ভোটার ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। ১১টি কেন্দ্রে ভোট দেবেন তারা।

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগ প্রার্থী পরিচয়ে মাঠে রয়েছেন এডভোকেট শিব শঙ্কর দাস, মো. শুক্কুর খান, আবদুর রহমান ও বশির আহম্মেদ সরকার পলাশ।

এদিকে, বিএনপির প্রার্থীরা হচ্ছেন- মাঈনুদ্দিন আহম্মেদ, ওবায়দুল হক লিটন, শাহ হাছান আহম্মেদ, শাহ্ নূর খান আলমগীর, রফিকুল ইসলাম দেনু ও মো. শাহাবউদ্দিন।

উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্ধীতার জন্যে দল থেকে বহিষ্কার হওয়া মলাই মিয়াও বিএনপি প্রার্থী পরিচয়ে নির্বাচনে রয়েছেন।

এছাড়া জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন গোলাম ফারুক।

বাকি তিন প্রার্থী স্বতন্ত্র। তারা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হক, মো. ইদন খান, আবুল হোসেন মৃধা। তাদের মধ্যে অবশ্য মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হককে সমর্থন দিয়েছেন এই আসনের সাবেক এমপি কেন্দ্রীয় জাসদের সহ-সভাপতি এডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ খোকন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এককভাবে কোনো প্রার্থী দেয়নি। ভোটের লড়াই হচ্ছে এলাকা বা গোষ্ঠির হিসেবে।

মেয়র পদে এডভোকেট শিব শঙ্কর দাস, মাঈনুদ্দিন আহম্মেদ, বশির আহম্মেদ সরকার পলাশ ও মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হকের মধ্যেই প্রতিদ্বন্ধীতা সীমাবদ্ধ থাকবে বলেই জানা গেছে। নির্বাচনে মেয়র পদে ১৫ জন, কাউন্সিলর পদে ৭৪ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ জন লড়ছেন এমনটাই আভাস পাওয়া গেছে।

Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ

দীর্ঘ ১৫ বছর পর নবীনগর পৌরসভার নির্বাচন

আপডেট টাইম : ০৫:৩৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪

বাংলার খবর২৪.কমindex_53126, ব্রাহ্মণবাড়িয়া : আজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভা নির্বাচন। পৌরসভা গঠনের ১৫ বছর পর প্রথম নির্বাচন এটি।

ভোটাররা জানান, এ নির্বাচনে ১৫ মেয়র প্রার্থীসহ সব মিলিয়ে ১০০ প্রার্থী। তবে মেয়র পদে চারজনের মধ্যে মুল প্রতিদ্বন্ধীতা সীমাবদ্ধ থাকবে। ৩০ হাজার ২৭০ জন ভোটার ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন। ১১টি কেন্দ্রে ভোট দেবেন তারা।

নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীরা হচ্ছেন- আওয়ামী লীগ প্রার্থী পরিচয়ে মাঠে রয়েছেন এডভোকেট শিব শঙ্কর দাস, মো. শুক্কুর খান, আবদুর রহমান ও বশির আহম্মেদ সরকার পলাশ।

এদিকে, বিএনপির প্রার্থীরা হচ্ছেন- মাঈনুদ্দিন আহম্মেদ, ওবায়দুল হক লিটন, শাহ হাছান আহম্মেদ, শাহ্ নূর খান আলমগীর, রফিকুল ইসলাম দেনু ও মো. শাহাবউদ্দিন।

উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্ধীতার জন্যে দল থেকে বহিষ্কার হওয়া মলাই মিয়াও বিএনপি প্রার্থী পরিচয়ে নির্বাচনে রয়েছেন।

এছাড়া জামায়াতের প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন গোলাম ফারুক।

বাকি তিন প্রার্থী স্বতন্ত্র। তারা হলেন- মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হক, মো. ইদন খান, আবুল হোসেন মৃধা। তাদের মধ্যে অবশ্য মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হককে সমর্থন দিয়েছেন এই আসনের সাবেক এমপি কেন্দ্রীয় জাসদের সহ-সভাপতি এডভোকেট শাহ জিকরুল আহমেদ খোকন।

নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি এককভাবে কোনো প্রার্থী দেয়নি। ভোটের লড়াই হচ্ছে এলাকা বা গোষ্ঠির হিসেবে।

মেয়র পদে এডভোকেট শিব শঙ্কর দাস, মাঈনুদ্দিন আহম্মেদ, বশির আহম্মেদ সরকার পলাশ ও মুক্তিযোদ্ধা মো. মুমিনুল হকের মধ্যেই প্রতিদ্বন্ধীতা সীমাবদ্ধ থাকবে বলেই জানা গেছে। নির্বাচনে মেয়র পদে ১৫ জন, কাউন্সিলর পদে ৭৪ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ জন লড়ছেন এমনটাই আভাস পাওয়া গেছে।